বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|মঙ্গলবার, মে ২১, ২০২৪
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » জাতীয় » দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ 

chon

এই দেশ এই সময়, ঢাকা : দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।সর্বশেষ ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগ ১০৫ আসনে জয় পেয়েছে।
এর আগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের ১২৭ জন প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ২৩২ আসনে জিতল। ৩০০ আসনের সংসদে ১৫১ আসন পেলেই সরকার গঠন করা যায়। ২০০৯ সালের নবম সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশের অধিক আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। এবারও তেমনটাই পেতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬ আসন থেকে বিজয়ী হয়েছেন।
গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. ফারুক খান এবং গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম নির্বাচিত হয়েছেন।
পটুয়াখালী-৩: আওয়ামী লীগের আখম জাহাঙ্গীর হোসাইন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ঢাকা-৫: আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লা জয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান। চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুন্ড) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী দিদারুল আলম। চট্টগ্রাম-১১ (পতেঙ্গা-বন্দর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল লতিফ। চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-পশ্চিম পটিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী।
ঠাকুরগাঁও-১: এ আসনে খাদ্যমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ওয়াকার্স পার্টির ইমরান হোসেন চৌধুরীকে (হাতুড়ি) হারিয়েছেন।
কুমিল্লা: কুমিল্লার সাতটির মধ্যে চারটিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। কুমিল্লা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া। কুমিল্লা-৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মতিন খসরু প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সফিকুর রহমানকে হারিয়েছে। কুমিল্লা-৬ আসনে আওয়ামী লীগর প্রার্থী আ ক ম বাহাউদ্দিন হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদ পারভেজ খানকে হারিয়েছেন। কুমিল্লা-৯ আসনে জাতীয় পার্টির মো. গোলাম মোস্তফা কামালকে হারিয়েছেন মো. তাজুল ইসলাম (নৌকা)।
মৌলভীবাজার-১: এ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিন জাপার আহমেদ রিয়াজকে হারিয়েছেন।
খাগড়াছড়ি: আওয়ামী লীগের কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আঞ্চলিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের প্রার্থী প্রসিত বিকাশ খীসাকে হারিয়েছেন।
মানিকগঞ্জ-১: জাসদের প্রার্থী আফজাল হোসেন খানকে হারিয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দুর্জয়।
মুন্সিগঞ্জ: জেলার দুই আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে জয়ী হয়েছে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ ও মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে জয়ী হয়েছেন সাগুফতা ইয়াসমিন।
পাবনা-১: স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শামসুল হক (আওয়ামী লীগ—নৌকা) হারিয়েছে সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদকে (তালা)।
ঢাকা-১৬: মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (আওয়ামী লীগ—নৌকা) সর্দার মোহাম্মদ মান্নানকে (স্বতন্ত্র—আনারস) হারিয়েছেন।
গাইবান্ধা-২: আওয়ামী লীগের মাহাবুব আরা বেগম স্বতন্ত্র প্রার্থী মকদুবর রহমানকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া-৪: আব্দুর রউফ (নৌকা) তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সদর উদ্দীন খানকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন।
হবিগঞ্জ: জেলার তিনটি আসনের নির্বাচনী চুড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জসদর-লাখাই) আসনে ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ মো. আবু জাহির জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান আতিককে হারিয়েছেন। হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে বর্তমান সাংসদ আব্দুল মজিদ খান হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির শংকর পালকে। হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনের মাহবুব আলী (নৌকা) হারিয়েছেন সৈয়দ তানভির আহমেদকে।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মজিবুর রহমান ফকির হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলমকে। ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়ীয়া) আসনে মোসলেম উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের আবদুর রহমান সরকারকে হারিয়েছেন। ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফাহমি গোলন্দাজ তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের মো. নূরুল ইসলাম খানকে হারিয়েছেন। ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে এম আমান উল্লাহ (নৌকা) স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদাত হোসেন চৌধুরীকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন।
বাগেরহাট-৪: মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা নিয়ে গঠিত এ আসনে মোজাম্মেল হোসেন (নৌকা) তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দলের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুর রহিম খানকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-১৫: এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ এখলাস উদ্দিন মোল্লা।
মাগুরা-১: এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মো. সিরাজুল আকবর। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কুতুবুল্লাহ হোসেন মিয়া।
মাগুরা-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে এ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন মহাজোট মনোনীত প্রার্থী বীরেন শিকদার। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান।
নেত্রকোনা: নেত্রকোনার তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। নেত্রকোনা-১ আসনে ছবি বিশ্বাস জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার রয়েল। নেত্রকোনা-২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ফুটবলার আরিফ খান জয়। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুন নূর খান। নেত্রকোনা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাতীয় পার্টির জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া।
পাবনা-৩: আওয়ামী লীগের মো. মকবুল হোসেন বেসরকারীভাবে জয়ী হয়েছেন। আবুল কালাম আজাদকে (স্বতন্ত্র—আনারস) হারিয়েছেন।
কক্সবাজার-৪: আওয়ামী লীগের আবদুর রহমান বদি জয়ী হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী তাহা ইয়াহিয়া।
গোপালগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এ আসন (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) থেকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ জেড অপু শেখ পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩০ ভোট।
নরসিংদী-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সাংসদ নজরুল ইসলাম হিরু পেয়েছেন ৮০ হাজার ৮৯৬ ভোট।জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তফা জামাল (লাঙ্গল) পেয়েছে ৪ হাজার ৪৭৫ ভোট।
পঞ্চগড়-২: আওয়ামী লীগের মো. নুরুল ইসলাম এক লাখ ৭ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। জাসদের এমরান আল আমীন পেয়েছেন সাত হাজার ২৯২ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৩: এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রাথী বর্তমান সাংসদ এম এ মান্নান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুস সামাদ আজাদ।
চুয়াডাঙ্গা-১: আওয়ামী লীগের সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাসদের সবেদ আলী।
সিলেট-৪: গোয়াইনঘাট, জৈন্তা ও কোম্পানীগঞ্জ নিয়ে গঠিত এ আসনে সরকার দলীয় সাংসদ ইমরান আহমদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগেরই যুক্তরাষ্ট্র শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফারুক আহমদ।
সিরাজগঞ্জ-৫ বেলকুচি-চৌহালী নিয়ে গঠিত আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ. মজিদ মণ্ডল জয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান রতন।
নোয়াখালী-৬: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আয়েশা ফেরদাউস বিজয়ী হয়েছেন। এ আসনে হেরেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমীরুল ইসলাম।
রংপুর-৬: আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির (এরশাদ) নুর আলম লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ৯৫৬ ভোট পেয়েছেন।
রংপুর-৪: আওয়ামী লীগের টিপু মুনশি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। জাতীয় পার্টির মো. করিম উদ্দিন ভরসা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯৮৬ ভোট পেয়েছেন।
মেহেরপুর-১: এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ফরহাদ হোসেন ৬৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে হারিয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. ইয়ারুল ইসলাম (স্বতন্ত্র—ফুটবল)।
গাজীপুর-৪: এ আসনে সিমিন হোসেন রিমি (নৌকা) ১ লাখ ১২ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে এম এম আনোয়ার হোসেন ৭ হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়েছেন।
নাটোর-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ (পলক) নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির মিজানুর রহমান (হাতুড়ি)।
চট্টগ্রাম-১২ ও ১৬: চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির (জেপি-মঞ্জু) প্রার্থী অ আ ম হায়দার আলী চৌধুরী।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী ১ লাখ ২৮ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (জাতীয় পার্টি—লাঙ্গল) পেয়েছেন ১০ হাজার ১৯৭ ভোট।
দিনাজপুর-৬: এ আসনে (বিরামপুর-নবাবগঞ্জ-হাকিমপুর-ঘোড়াঘাট) আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিবলী সাদিক জয়ী হয়েছে। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির রবীন্দ্রনাথ সরেন।
নারায়ণগঞ্জ-১: এ আসনে আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী (নৌকা) জয়ী হয়েছেন। লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. জয়নাল আবেদীন চৌধুরীকে তিনি হারিয়েছেন।
শেরপুর: শেরপুরের তিনটি আসনে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ।শেরপুর-১ (সদর) এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের মো. আতিউর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এই আসনে জাসদের প্রার্থী ছিলেন আবু সালেহ মো. মনিরুল ইসলাম (মশাল)।
এদিকে শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) এ আসনে মতিয়া চৌধুরী ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী বদিউজ্জামান বাদশাকে (আনারস) হারিয়েছেন।
শেরপুর-৩ আসনে আ. লীগের প্রার্থী এ কে এম ফজলুল হক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হেদায়েতুল ইসলাম (আনারস)।
৩০০ আসনের মধ্যে ভোট ছাড়াই নির্বাচিত হয়ে গেছেন ১৫৩ জন। রোববার ভোট হয়েছে ১৪৭ আসনে। এর মধ্যে ১২০টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আছেন। শরিক দলের জন্য ছেড়ে দেওয়ায় ২৭টিতে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী নেই।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone