বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|বৃহস্পতিবার, মে ২, ২০২৪
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » আর্ন্তজাতিক » থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন 

thai-samakal-64e4aaf944833

থাইল্যান্ডের পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছেন দেশটির রিয়েল এস্টেট মোঘল-খ্যাত স্রেথা থাভিসিন। মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ আইনপ্রণেতার সমর্থন পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে নতুন জোট সরকার গঠনের পথ প্রশস্ত এবং প্রায় তিন মাসের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অচলাবস্থার অবসান ঘটেছে।

এদিকে স্রেথার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হবার দিন ১৫ বছরের নির্বাসন থেকে দেশে ফিরেই কারাবন্দি হয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা।

স্রেথা থাভিসিনের রাজনৈতিক দল ফেউ থাই পার্টি গত মে মাসে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল। কিন্তু তারপরও থাইল্যান্ডের পার্লামেন্টের উভয়কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে দেশটির ৩০তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

দেশটির পার্লামেন্ট টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত ভোটের গণনা অনুযায়ী, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের সদস্য এবং সর্বশেষ থাই জান্তার নিয়োগকৃত উচ্চকক্ষ সিনেটরদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ৩৭৫ ভোটের সীমা পেরিয়ে গেছেন স্রেথা।

প্রায় এক ডজন দলকে নিয়ে ফেউ থাইয়ের গড়া জোট পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ৫০০ আইনপ্রণেতার মধ্যে ৩১৪ জনের সমর্থন অর্জন করেন। তবে সাবেক বিরোধী শক্তি ও শত্রুদের জোটে নেওয়া নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ফেউ থাই পার্টি। এমনকি এই জোটের মধ্যে ফেউ থাইয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করা সেনা-সমর্থিত রাজনৈতিক দলও রয়েছে।

ফেউ থাইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা ২০০৮ সালের পর প্রথমবারের মতো থাইল্যান্ডে ফিরে আসার কয়েক ঘণ্টা পর পার্লামেন্টে ভোটাভুটি হয়। যদিও নির্বাসন থেকে দেশে ফেরার পরপরই সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone