বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » আর্ন্তজাতিক » লেপার্ড ট্যাঙ্কের প্রথম চালান পেল ইউক্রেন

লেপার্ড ট্যাঙ্কের প্রথম চালান পেল ইউক্রেন 

ukranie-20230328234141

ইউক্রেনে অত্যাধুনিক লেপার্ড টু ট্যাঙ্কের প্রথম চালান পাঠিয়েছে জার্মানি। মঙ্গলবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। ইউক্রেনীয় ক্রুদের প্রশিক্ষণ দেয়ার পর তাদের ব্যবহারের জন্য ১৮টি অত্যাধুনিক ট্যাঙ্ক, যা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রধান সমরাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়, তা সরবরাহ করা হয়েছে। এদিকে, রাশিয়ার সেনাও যুদ্ধক্ষেত্রে এসব ট্যাঙ্কগুলো পরীক্ষা করার জন্য অপেক্ষা করছে বলে জানা গেছে।

জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরিস পিস্টোরিয়াস বলেছেন, তিনি নিশ্চিত যে যুদ্ধে ট্যাঙ্কগুলো ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে’। ইউক্রেন থেকে পাওয়া বিভিন্ন খবরে জানা যাচ্ছে, যুক্তরাজ্য থেকে চ্যালেঞ্জার টু ট্যাঙ্কও ইউক্রেনে পৌঁছেছে। চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম প্রদানের আহ্বান জানিয়ে আসছিল ইউক্রেন। ইউক্রেনকে ইতিমধ্যেই ট্যাঙ্ক দিয়ে সাহায্য করছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য। অবশ্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি নেটো জোটের কাছে শুধু ট্যাঙ্ক নয়, যুদ্ধবিমানও চাইছেন।

যদিও এখনো কোন দেশই তা দেবার স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি দেয়নি। ইউক্রেন সরকার এখনও লেপার্ড টু ট্যাঙ্ক চালানের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি। তবে যুক্তরাজ্য থেকে চ্যালেঞ্জার টু ট্যাঙ্কের প্রথম চালান তারা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। প্রায় দুই হাজার লেপার্ড টু ট্যাঙ্ক – যেগুলোকে বিশ্বের প্রথম সারির যুদ্ধ ট্যাঙ্ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সেগুলোর সবই নেটো দেশগুলোতে উৎপাদিত এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনী এ ট্যাঙ্ক ব্যবহার করে। শুরুতে অনিচ্ছুক থাকলেও, জানুয়ারি মাসে জার্মানি ইউক্রেনকে ট্যাঙ্ক পাঠাতে রাজি হয়। জার্মান আইন অনুযায়ী, বার্লিনকে অবশ্যই লেপার্ড টু ট্যাঙ্ক যেকোন দেশে পুনরায় রপ্তানি করার অনুমতি দিতে হবে। আধুনিক স্থলযুদ্ধে ট্যাঙ্ক এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, কারণ এটা শত্রুপক্ষের অবস্থান বা রক্ষণব্যূহ ভেদ করে সামনে এগুতে এবং জায়গা পুনর্দখল করতে বড় ভুমিকা রাখে। ট্যাঙ্ক চলার জন্য রাস্তা দরকার নেই, অসমান, উঁচু-নিচু, খানাখন্দে ভরা মাটির ওপর দিয়েও তা চলতে পারে। একই সাথে ট্যাঙ্ক হচ্ছে এক চলন্ত কামান, যা যুদ্ধরত বাহিনীকে শত্রুর প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেঙে সামনে এগুনোর এবং গোলাবর্ষণের ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

লেপার্ডের মত ট্যাঙ্ক যুদ্ধে ইউক্রেনের সামরিক সক্ষমতা অনেকখানি বাড়িয়ে দেবে। অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র একদিকে যেমন রাশিয়ার বিরুদ্ধে রণক্ষেত্রে ইউক্রেনকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যাবে, সেই সাথে পশ্চিমা বিশ্ব বা নেটো জোটভুক্ত দেশগুলোকেও এ যুদ্ধে আরো গভীরভাবে জড়িয়ে ফেলবে। জার্মান প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরিস পিস্টোরিয়াস বলেছেন যে, ‘প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবং যথা সময়ে ট্যাঙ্কগুলো আমাদের ইউক্রেনীয় বন্ধুদের হাতে পৌঁছেছে’। জার্মান সেনাবাহিনী গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইউক্রেনীয় ট্যাঙ্ক ক্রুদের লেপার্ড টুয়ের অ্যাডভান্সড এ-সিক্স ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এগুলো রাশিয়ান টি-৯০ প্রধান যুদ্ধ ট্যাঙ্কের সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে এবং অন্যান্য পশ্চিমা ট্যাঙ্কগুলোর তুলনায় এটার রক্ষণাবেক্ষণ সহজ এবং জ্বালানী-সাশ্রয়ী বলে মনে করা হয়। লেপার্ড টু ছাড়াও, জার্মানি ইউক্রেনকে দুটি বিশেষ ট্যাঙ্ক-পুনরুদ্ধার যান এবং ৪০টি পদাতিক যুদ্ধ যানও পাঠিয়েছে।

এদিকে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইরিনা জোলোটার বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, ‘যুক্তরাজ্যের চ্যালেঞ্জার টু ট্যাঙ্কগুলো ইউক্রেনে পৌঁছে গেছে’। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ওলেক্সি রেজনিকভ তার ফেসবুক পেজে পশ্চিমাদের তৈরি সামরিক যানের পাশাপাশি চ্যালেঞ্জার টু-এর একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ব্রিটিশ যানটি সামরিক শিল্পের অন্যতম একটি নমুনা। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

এদিকে, ডোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক (ডিপিআর) এর রাশিয়ান বাহিনী যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত হওয়ার জন্য পশ্চিমাদের তৈরি লেপার্ড এবং আব্রামস ট্যাঙ্কের জন্য অপেক্ষা করছে, যা ইউক্রেনে পাঠানো হয়েছে, যাতে সেগুলো দখল করে নিজেদের দক্ষতা আরও বাড়ানোর জন্য অধ্যয়ন করা যায়, ভারপ্রাপ্ত ডিপিআর প্রধান ডেনিস পুশিলিনের উপদেষ্টা ইয়ান গ্যাগিন বলেছেন।

‘ন্যাটোর প্রতিটি সরঞ্জাম বা সামরিক যান যা আমরা আমাদের হাতে পাই তা গবেষণায় যায়। প্রতিটি ট্রফি অস্ত্র আমাদের প্রতিরক্ষা শিল্পকে উন্নত করে, আমাদের শত্রুকে জানতে সাহায্য করে, কীভাবে এবং কী ব্যবহার করতে হবে তা বুঝতে সাহায্য করে। আমাদের সামরিক বাহিনী যা কিছু অর্জন করে -প্রযুক্তিগত গোয়েন্দা সংস্থাগুলি অধ্যয়ন করা হবে। লেপার্ড এবং আব্রামস ট্যাঙ্কগুলি বিশেষভাবে আকর্ষণীয়। এ ট্যাঙ্কগুলি সহ শত্রুর যানবাহনে ইনস্টল করা যোগাযোগ, সুরক্ষা এবং নির্দেশিকা সিস্টেমগুলি খুব গুরুতর আগ্রহের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে,’ তিনি যোগ করেছেন।

গ্যাগিন উল্লেখ করেছেন যে রাশিয়া ইতিমধ্যে অসংখ্য অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক অস্ত্র, ছোট অস্ত্র, সাঁজোয়া যান এবং আর্টিলারি দখলে নিয়েছে। ‘পশ্চিমের দ্বারা পাঠানো যানবাহনগুলির মধ্যে কিছু খুব মাঝারি গাড়ি রয়েছে যেগুলির কোনও অসামান্য বৈশিষ্ট্য নেই। সম্প্রতি এমন একটি যান চাসভ ইয়ার শহরের কাছে দেখা গেছে – একটি সুইস-নির্মিত ঈগল সাঁজোয়া অটোমোবাইল। এর স্পেসিফিকেশনগুলি ইতিমধ্যেই দীর্ঘদিন ধরে জানা গেছে, এটিকে ট্রফি করার দরকার নেই, এটি হামার বা টাইগারের চেয়ে ভাল নয়। কেবল একটি সাধারণ অটোমোবাইল,’ উপদেষ্টা যোগ করেছেন।

রাশিয়ার বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর পশ্চিমারা বিলিয়ন ডলার মূল্যের অস্ত্র ও সামরিক যান কিয়েভে পাঠিয়েছে। মস্কো বারবার জোর দিয়ে বলেছে যে, তারা কিয়েভে অস্ত্রের চালানকে একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন পদক্ষেপ হিসাবে দেখে যা যুদ্ধকে আরও বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায়। এদিকে, সামরিক বিশেষজ্ঞরা লক্ষ্য করেছেন যে, পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো প্রায়শই অপ্রচলিত ও পুরানো সামরিক সরঞ্জাম ইউক্রেনে পাঠায়, যেগুলো তারা আরও আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে প্রতিস্থাপন করে।

রাশিয়া পাল্টা ব্যবস্থা নেয়ার অধিকার রাখে : পশ্চিমের হাইব্রিড যুদ্ধের মধ্যে জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত পদক্ষেপ নেয়ার অধিকার মস্কো সংরক্ষণ করে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা সোমবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছেন।

‘পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ হাইব্রিড যুদ্ধ শুরু করার পরে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো আমাদের ‘কৌশলগত পরাজয়’ ঘটানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করার পরে আমরা এই ক্ষেত্রে কোনও সামরিক ও প্রযুক্তিগত পাল্টা ব্যবস্থা নেব না বলে আশা করা নির্বোধ হবে। আমরা সে অধিকার সংরক্ষণ করি,’ কূটনীতিক জোর দিয়ে বলেছিলেন। ‘রাশিয়া এবং তার মিত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত পদক্ষেপ নেয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে,’ তিনি যোগ করেন।

জাপোরোজিয়েতে ইউক্রেনের সামরিক কনভয়ে হামলা : রাশিয়ান বাহিনী জাপোরোজিয়ে এলাকায় যাওয়ার সময় ইউক্রেনের একটি সাঁজোয়া যানবাহনের কনভয়কে আঘাত করেছে, ইস্ট ব্যাটল গ্রুপের একজন মুখপাত্র আলেকজান্ডার গর্ডিয়েভ তাসকে জানিয়েছেন। ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সুযোগ নিয়ে, শত্রু লুকিয়ানভস্কয় বন্দোবস্ত থেকে সরে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু পুনরুদ্ধার ব্যবস্থা ১০টি সাঁজোয়া যানের ওই কনভয়কে চিহ্নিত করে। আর্টিলারি ইউনিটগুলি শত্রুদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে, দুটি সাঁজোয়া যান ছিটকে দিয়েছে,’ মুখপাত্র বলেছেন

গর্ডেয়েভের মতে, একটি বুক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম জাপোরোজিয়ে এলাকার তেমিরভকা বসতির আশেপাশে শত্রুর একটি এমআই-৮ হেলিকপ্টারকে গুলি করেছে, যেটি রাশিয়ান সৈন্যদের অবস্থানে বিমান হামলা চালানোর চেষ্টা করেছিল। ‘ডোনেৎস্ক অঞ্চলের দক্ষিণাঞ্চলে, একটি ওসা-একেএম এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের ক্রুরা একটি লেলেকা মনুষ্যবিহীন আকাশযানকে গুলি করে নামিয়েছে। পাল্টা আর্টিলারি যুদ্ধের অংশ হিসাবে, একটি পেনিসিলিন সিস্টেম এবং একটি গিয়াটসিন্ট স্ব-চালিত আর্টিলারি বন্দুক ব্যবহার করে ডোব্রোভোলি বসতির আশেপাশে ইউক্রেনের একটি হাউইৎজার কামান সনাক্ত ও ধ্বংস করা হয়েছে,’ মুখপাত্র বলেছেন।

জাপান সাগরে রাশিয়ার জাহাজ-বিধ্বংসী সুপারসনিক মিসাইল পরীক্ষা : জাপান সাগরে সুপারসনিক অ্যান্টি-শিপ মিসাইল নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া। গতকাল রাশিয়ার নৌবাহিনী জাপান সাগরে একটি নকল লক্ষ্যবস্তুতে জাহাজ-বিধ্বংসী ওই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। যে মিসাইলটি ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত যেকোনও জাহাজকে ধ্বংস করতে সক্ষম।

জাপান সাগরে সুপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপের বিষয়ে গতকাল নিজেদের টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে বিবৃতি দিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, ‘প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফ্লিটের ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজগুলো জাপান সাগরের পানিতে একটি নকল সামুদ্রিক লক্ষ্যবস্তুতে মস্কিট ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।’ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ‘নকল ওই লক্ষ্যবস্তুটি প্রায় ১০০ কিলোমিটার (৬২.১৪ মাইল) দূরত্বে অবস্থান করছিল এবং দু’টি মস্কিট ক্রুজ মিসাইল দিয়ে সরাসরি সেটিতে সফলভাবে আঘাত হানা হয়েছে।’

রয়টার্স বলছে, পি-২৭০ মস্কিট হচ্ছে রাশিয়ার সোভিয়েত আমলের মাঝারি-পাল্লার সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল) পর্যন্ত যেকোনও জাহাজকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, টোকিও মস্কোর সামরিক এই ধরনের অভিযানের বিরুদ্ধে সজাগ থাকবে। তিনি আরও বলেছেন, সুপাসনিক এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পর কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল হায়াশি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন অব্যাহত থাকা মধ্যেই রুশ বাহিনী জাপানের আশপাশের অঞ্চলসহ দূর প্রাচ্যে আরও সক্রিয় হয়ে উঠছে।’

রয়টার্স বলছে, পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম দু’টি রাশিয়ান কৌশলগত বোমারু বিমান সাত ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জাপান সাগরের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার এক সপ্তাহ পরে জাপান সাগরে সুপারসনিক অ্যান্টি-শিপ মিসাইল নিক্ষেপের এই ঘটনা ঘটল। যদিও বোমারু বিমান উড্ডয়নের ওই ঘটনাকে রাশিয়া ‘পরিকল্পিত ফ্লাইট’ বলে দাবি করেছিল। বেলারুশে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে রাশিয়ার পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে হায়াশি বলেন, জাপান এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে এবং রাশিয়া ও বেলারুশকে ‘উত্তেজনা বাড়াতে পারে এমন পদক্ষেপ’ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone